527) MAIN DIFFERENCE BETWEEN THE PHILOSOPHERS AND THE SUFIS. - Written by Junayed Ashrafur Rahman ✒
527 http://ow.ly/eILB102XXHv ) MAIN DIFFERENCE BETWEEN THE PHILOSOPHERS AND THE SUFIS :- দার্শনিক ও সুফিগণের মূল পার্থক্য। - Written by Junayed Ashrafur Rahman http://ow.ly/efEw102XXHZ ✒
"EVERY PHILOSOPHER CAN BECOME THE SUFI - BUT, EVERY SUFI CAN NOT BECOME THE PHILOSOPHER. (প্রত্যেক দার্শনিক হতে পারেন সুফি - কিন্তু প্রত্যেক সুফি হতে পারেন না দার্শনিক।)"
1 ) THE PHILOSOPHERS ARE THE WORKERS OF THE KNOWLEDGE........... .
2 ) THE SUFIS ARE THE WORKERS OF THE SUFISM - WHO INSPIRATE THE PEOPLES TO BECOME NOBLE AND POLITE FOR THE HUMANITY.
3 ) THERE ARE MANY MANY HALF-EDUCATED AND UNEDUCATED SUFIS IN THE WORLD -SPECIALLY BANGLADESH, INDIA, PAKISTAN, AFGHANISTAN, UZBEKISTAN, TURKEY- WHO ARE WORKING IN SUFISM JUST AS AGENTS ( KHOLIFA ) OF THEIR GURUS / PIRS / MURSHIDS.
4 ) OTHERWISE, THE PHILOSOPHERS CAN UNDERSTAND THE HUMEN SOCIETIES !
THIS IS WHY, EVERY PHILOSOPHER CAN BECOME THE SUFI.
a ) KARL MARX WAS THE BIG PHILOSOPHER AS LIKE AS BERTRAND RUSSEL.
IF HE BECAME MUSLIM AND ACCEPT SUFISM - HE MUST BECAME THE GREAT SUFI AS LIKE AS SAYED ASHRAF ALI THANWI.
b ) SAYED ASHRAF ALI THANWI WAS THE GREAT PHILOSOPHER AND THE GREAT SUFI........( SEE MY FACEBOOK TIMELINE ).
IF SAYED THANWI NOT BECAME THE SUFI - THEN, HE MUST BECAME THE GREAT HARD PHILOSOPHER.
IT IS UNBELIEVABLE - BUT TRUE THAT, IN THE YOUTH AGE OF SAYED THANWI, HE WROTE A LETTER TO THE GREAT SUFI HAJI IMDADULLAH MUHAJIRE MECCI (RAH.).
AFTER READING THE LETTER, HAJI IMDADULLAH (RAH.) WERE BECOME SURPRISED AND BLESSED SAYED THANWI FROM MECCA TO INDIA (SUBAHANALLAH).
c ) ABDUL MAJID DARIABADI FIRST LIFE WAS A ATHEIST PHILOSOPHER - BUT, NEXT TIME HE BECAME THE GREAT SUFI PHILOSOPHER.
*** SO THAT, DEAR MUSLIM PHILOSOPHERS OF THE THIRD MILLENNIUM, ALSO PRACTICE SUFISM AND MAKE YOUR LIVES MORE TRUTHFUL AND NOBLE.
★ BANGLA SUMMARY :-
বাংলা সারমর্ম
দার্শনিকগণ হচ্ছেন জ্ঞানের কর্মী।
আর সুফিগণ হচ্ছেন সুফিবাদের কর্মি - যাঁরা ধর্মিয় কথা ও কাজের মাধ্যমে মানুষকে সৎভাবে জীবন যাপন ও মানবতার কল্যাণের জন্য উৎসাহিত করেন।
পৃথিবীতে অনেক সুফি, সাধক রয়েছেন - এবং তাঁদের অনেকেই আছেন অর্ধ শিক্ষিত ও অশিক্ষিত।
কিন্তু তাঁরা তাঁদের গুরুর তত্ত্বাবধানে থেকে সুফি সাধনায় সফল হয়ে মানুষকে সৎ পথে আহ্বান করেন।
এই ধরণের সুফি-সাধক বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে অনেক রয়েছেন।
আবার দার্শনিকগণ জ্ঞানের সাধক হওয়ার কারণে সুফিবাদের জটিল বিষয় সমূহ অতি সহজেই উপলব্ধি করতে পারেন।
ফলে, তাঁরা সহজেই সুফিও হতে পারেন।
১ ) কার্ল মার্ক্স :- তাঁর রাজনৈতিক, ধর্ম ও জীবন দর্শনে অনেক ত্রুটি - বিচ্যুতি থাকা সত্ত্বেও - তিনি যে আধুনিক দর্শনের অন্যতম প্রবক্তা, সেটা অস্বীকার করার কোন উপায় নাই।
তিনি যদি মুসলমান হতেন আর সুফি জীবন গ্রহণ করতেন, তবে তিনি অবশ্যই মহান সুফি হতে পারতেন।
২ ) সায়্যেদ আশরাফ আলি থানভি (রাহ্.) :- আল্লাহ্ পাক উনাকে বিস্বয়কর মেধা ও প্রতিভা দিয়ে পৃথিবীতে প্রেরণ করেছিলেন।
তিনি হচ্ছেন আধুনিক যুগের অন্যতম মুসলিম দার্শনিক এবং সুফি-সাধক।
তিনি যদি সুফি জীবন গ্রহণ না করে শুধু দার্শনিক জীবন গ্রহণ করতেন, তবে অবশ্যই তিনি কার্ল মার্ক্সের চেয়েও বড় দার্শনিক হতেন।
৩ ) আব্দুল মজিদ দরিয়াবাদি (রাহ্) :- তিনি ছিলেন কলেজের দর্শন বিভাগের ছাত্র।
কিন্তু দর্শনের জটিল তত্ত্বের বিভ্রান্তিতে তিনি নাস্তিকে পরিণত হয়ে গিয়েছিলেন।
পরবর্তিতে তিনি সায়্যেদ আশরাফ আলি থানভির (রাহ্) সংস্পর্শে একজন বড় সুফি-সাধকে পরিণত হয়েছিলেন।
*** তাই তৃতীয় সহস্রাব্দের প্রিয় মুসলিম দার্শনিকগণ, শুধু দর্শনের মধ্যে নিজেকে জড়িয়ে রাখবেন না - পাশাপাশি সুফিবাদের চর্চা করে জীবনকে আরও মহৎ করুন।
Comments
Post a Comment